আন্তর্জাতিক
ইরানের পরমাণু `রাজপুত্রদের' গুপ্তহত্যার নেপথ্যে কোন গোষ্ঠী?
রাজনীতিতে একটি কথা প্রচলিত আছে, “কেউ যদি রাজায় রাজায় যুদ্ধ চায়, তাহলে রাজপুত্রদের সরিয়ে ফেলতে হবে”। আপনারা ভাবছেন তাহলে ইরানের রাজপুত্র কারা? আজকের আয়োজনে আমরা ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের রাজপুত্র হিসেবে আখ্যায়িত করছি। ইরানের পরমাণু কর্মসূচির একদম মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে এই পরমাণু বিজ্ঞানীরা। ইরান যখন তাদের পরমাণু কর্মসূচি হাতে নেয়, সেটা ইসরাইল এবং তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে যায়। ইসরাইলের নাকের ডগায় একটি দেশ পরমাণু শক্তিধর হয়ে গেলে সেটা তাদের অস্তিত্ব সংকটে ফেলে দেয়, যার জন্য ইসরাইল ইরানের পরমাণু কর্মসূচির উপর গভীর নজর রাখে।

এই দুইদলের কাছেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হচ্ছে সেই পরমাণু বিজ্ঞানীরা। ২০১০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে চারজন পরমাণু বিজ্ঞানী এই রাজনৈতিক শিকারে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফাখরিজাদেহ মারা গেলে গুপ্ত হত্যার বিষয় আবার সামনে আসে। ইরান বরাবরই এই হামলা গুলোর জন্য পশ্চিমা বিশ্বদের দায়ী করলেও খোদ ইরানের অনেকে বিশ্বাস করে ইরান সরকার বিরুদ্ধমত দমন করার জন্য নিজেরাই এই ধরণের হামলা চালায়। চলুন এই চারজন বিজ্ঞানীর বিজ্ঞানী থেকে রাজনীতির ঘুঁটি হয়ে যাওয়ার ইতিবৃত্ত জানা যাক।

মাসুদ আলী মোহাম্মদী
মাসুদ আলী মোহাম্মদীর জন্ম ২৪ আগস্ট ১৯৫৯ সালে। তিনি তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তিনি কোয়ান্টাম ফিল্ড এবং এলিমেন্টারি পার্টিকেল বিশেষজ্ঞ ছিলেন। ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি নিজের বাসার সামনে বোমা হামলায় নিহত হন। তিনি যখন কর্মস্থলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন, তার বাসার সামনে পার্ক করা অবস্থায় থাকা তার মোটরসাইকেলে আরোহণ করলে , আগে থেকেই সেখানে লাগানো থাকা বিস্ফোরক দূর নিয়ন্ত্রিত মাধ্যমে বিস্ফোরিত করা হয়। এই বিস্ফোরণে তার বাসার সামনের গেটটি একদম উড়ে যায়। আলী মোহাম্মদী পরমাণু বিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হলেও তিনি রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না। তিনি তৎকালীন সরকারের একজন সমালোচক ছিলেন। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০০৯ সালের জুনের নির্বাচনে তিনি প্রধান বিরোধীদলীয় প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দেন। সরকার শুরু থেকেই এই হামলার জন্য ইসরাইল এবং বাকি পশ্চিমা দেশগুলোকে দোষারপ করে। পরবর্তীতে তারা ১০ জন গুপ্তচর আটক করেন বলে দাবী করে। এরমধ্যে মাজেদ জামালী নামের একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন, সেটার ভিডিও রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন থেকে সম্প্রোচার করা হয়। সেখানে তিনি কোথায় কখন, কিভাবে ইসরাইলী কতৃপক্ষ দ্বারা প্ররোচুইত এবং প্রশিক্ষিত হন, সেটা খুলে বলেন। ইরানের অনেকেই মনে করে সরকার বিরুদ্ধমত দমন করার জন্য আলী মোহাম্মদিকে হত্যা করে, কিন্তু এই বিষয়ে কোনো তত্ত্ব তারা দাড় করাতে পারে নি। মাজেদ জামেলির জবানবন্দি নিয়ে তৈরী করা বিবিসির রিপোর্টটি পড়তে পারেন এখানে।
মাসুদ আলী মোহাম্মদীর জন্ম ২৪ আগস্ট ১৯৫৯ সালে। তিনি তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তিনি কোয়ান্টাম ফিল্ড এবং এলিমেন্টারি পার্টিকেল বিশেষজ্ঞ ছিলেন। ২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি নিজের বাসার সামনে বোমা হামলায় নিহত হন। তিনি যখন কর্মস্থলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন, তার বাসার সামনে পার্ক করা অবস্থায় থাকা তার মোটরসাইকেলে আরোহণ করলে , আগে থেকেই সেখানে লাগানো থাকা বিস্ফোরক দূর নিয়ন্ত্রিত মাধ্যমে বিস্ফোরিত করা হয়। এই বিস্ফোরণে তার বাসার সামনের গেটটি একদম উড়ে যায়। আলী মোহাম্মদী পরমাণু বিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হলেও তিনি রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না। তিনি তৎকালীন সরকারের একজন সমালোচক ছিলেন। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০০৯ সালের জুনের নির্বাচনে তিনি প্রধান বিরোধীদলীয় প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দেন। সরকার শুরু থেকেই এই হামলার জন্য ইসরাইল এবং বাকি পশ্চিমা দেশগুলোকে দোষারপ করে। পরবর্তীতে তারা ১০ জন গুপ্তচর আটক করেন বলে দাবী করে। এরমধ্যে মাজেদ জামালী নামের একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন, সেটার ভিডিও রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন থেকে সম্প্রোচার করা হয়। সেখানে তিনি কোথায় কখন, কিভাবে ইসরাইলী কতৃপক্ষ দ্বারা প্ররোচুইত এবং প্রশিক্ষিত হন, সেটা খুলে বলেন। ইরানের অনেকেই মনে করে সরকার বিরুদ্ধমত দমন করার জন্য আলী মোহাম্মদিকে হত্যা করে, কিন্তু এই বিষয়ে কোনো তত্ত্ব তারা দাড় করাতে পারে নি। মাজেদ জামেলির জবানবন্দি নিয়ে তৈরী করা বিবিসির রিপোর্টটি পড়তে পারেন এখানে।


মাজিদ শাহরিয়ারি
২০১০ সালের শেষের দিকে আবারো হামলা চালানো হয় বিজ্ঞানীদের উপর। ঐ বছরের ২৯ শে নভেম্বর একই সাথে দুইজন বিজ্ঞানীর উপর হামলা চালানো হয়, ঐ হামলায় মাজিদ শাহরিয়ারি নিহত হন এবং আরেক জন বিজ্ঞানী ফেরেয়দুন আব্বাসী মারাত্নক ভাবে আহত হন। মাজিদ শাহরিয়ারির উপর আক্রমণ ছিলো একদম ফিল্মি স্টাইলে। তিনি কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার প্থে ছিলে। তিনি যখন গাড়ি চালাচ্ছিলেন তখন দুজন মোটর সাইকেল আরোহী তার গাড়ির পাশে এসে জানালায় একটি সি-৪ বিস্ফোরক লাগিয়ে সেটার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়।
২০১০ সালের শেষের দিকে আবারো হামলা চালানো হয় বিজ্ঞানীদের উপর। ঐ বছরের ২৯ শে নভেম্বর একই সাথে দুইজন বিজ্ঞানীর উপর হামলা চালানো হয়, ঐ হামলায় মাজিদ শাহরিয়ারি নিহত হন এবং আরেক জন বিজ্ঞানী ফেরেয়দুন আব্বাসী মারাত্নক ভাবে আহত হন। মাজিদ শাহরিয়ারির উপর আক্রমণ ছিলো একদম ফিল্মি স্টাইলে। তিনি কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার প্থে ছিলে। তিনি যখন গাড়ি চালাচ্ছিলেন তখন দুজন মোটর সাইকেল আরোহী তার গাড়ির পাশে এসে জানালায় একটি সি-৪ বিস্ফোরক লাগিয়ে সেটার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়।

বিস্ফোরতে তিনি ঘটনা স্থলেই মৃত্যু বরণ করেন এবং সাথে থাকা তার স্ত্রী আহত হন। মাজিদ শাহরিয়ারি, তেহরানের শহীদ বেহেস্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক ছি;এন। তিনি “নিউক্লিয়ার ট্রান্সপোর্টেশন” প্রক্রিয়ায় বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তার এ বিষয়ে ডনের বেশী গবেষণা প্রবন্ধ আছে। তিনি এবং মাসুদ আলী মোহাম্মদী দুজনেই একটি আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য ছিলেন । তিনি ইরানের পরমাণু শক্তি কমিশনের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। ইরান সরকার এই হামলার জন্য সরাসরি ইসরাইলকে দায়ী করেন।

দায়িরুস রেজাইনেজাদ
তরুণ রেজাইনেজাদ খাজা নাসরেলদিন তুসি বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইচ ডি এর ছাত্র ছিলেন। তার সাথে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির সাথে কোন ধরনের সম্পৃক্ততা ছিলো নাকি ছিলমনা, এই বিষয়ে মতভেদ আছে। তার মৃত্যুর পর অনেক সংবাদ সংস্থা তাকে ইলেকট্রন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ততা আছে জানিয়ে খবর প্রকাশ করে। কিন্তু পরবর্তীতে ইরান সরকার জানায় যে তিনি ইরানের পরমাণু শক্তি সংস্থার সাথে সম্পর্কিত না। বাকি দুই হামলার মতো এখানেও মোটরসাইকেল আরহী আছে কিন্তু বোমা বিস্ফোরণ ছিলো না। ২৩ জুলাই, ২০১১ সালে রেজাইনেজাদ এর বাসার সামনে এসে তাকে ডাকা হয়, তিনি গেটের সামনে আসা মাত্র তাকে গুলি করা হয়। তার স্ত্রী তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসলে তাকেও গুলি করা হয়। রেইনেজাদ ঘটনাস্থলেই নিহত হন এবং তার স্ত্রী আহত হন।
তরুণ রেজাইনেজাদ খাজা নাসরেলদিন তুসি বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইচ ডি এর ছাত্র ছিলেন। তার সাথে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির সাথে কোন ধরনের সম্পৃক্ততা ছিলো নাকি ছিলমনা, এই বিষয়ে মতভেদ আছে। তার মৃত্যুর পর অনেক সংবাদ সংস্থা তাকে ইলেকট্রন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ততা আছে জানিয়ে খবর প্রকাশ করে। কিন্তু পরবর্তীতে ইরান সরকার জানায় যে তিনি ইরানের পরমাণু শক্তি সংস্থার সাথে সম্পর্কিত না। বাকি দুই হামলার মতো এখানেও মোটরসাইকেল আরহী আছে কিন্তু বোমা বিস্ফোরণ ছিলো না। ২৩ জুলাই, ২০১১ সালে রেজাইনেজাদ এর বাসার সামনে এসে তাকে ডাকা হয়, তিনি গেটের সামনে আসা মাত্র তাকে গুলি করা হয়। তার স্ত্রী তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসলে তাকেও গুলি করা হয়। রেইনেজাদ ঘটনাস্থলেই নিহত হন এবং তার স্ত্রী আহত হন।

মোস্তফা আহমদী রোশান
মোস্তফা আহমদী রোশান খুবই ছোট এবং দরিদ্র পরিবার থেকে নিজ মেধার যোগ্যতা দিয়ে উঠে এসেছিলেন। তিনি নানতাজ নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের একটি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি শরীফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিমার ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পড়াশোনা করেন। বয়সে তরুণ এই বিজ্ঞানীকে ১১ জানুয়ারি ২০১২ সালে মাজিদ শাহরিয়ারির মতো চলন্ত গাড়িতে বোমা লাগিয়ে ,বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হত্যা করা হয়। বিস্ফোরণে তার ড্রাইভারও নিহত হয়।
মোস্তফা আহমদী রোশান খুবই ছোট এবং দরিদ্র পরিবার থেকে নিজ মেধার যোগ্যতা দিয়ে উঠে এসেছিলেন। তিনি নানতাজ নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের একটি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি শরীফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিমার ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পড়াশোনা করেন। বয়সে তরুণ এই বিজ্ঞানীকে ১১ জানুয়ারি ২০১২ সালে মাজিদ শাহরিয়ারির মতো চলন্ত গাড়িতে বোমা লাগিয়ে ,বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হত্যা করা হয়। বিস্ফোরণে তার ড্রাইভারও নিহত হয়।

মোসাদের (ইসরাঈলি গোয়েন্দা সংস্থা) এরকম গুপ্ত হত্যা চালানোর পুরোনো অভ্যাস রয়েছে। তারা মূলত দুটি উদ্দেশ্যে এই হামলা গুলো চালায়, প্রথমত মানুষদেরকে সেই কাজ না করার জন্য একটা হুমকি দেয়া দ্বিতীয়ত বাকি যারা সেই কাজের সাথে জড়িত তাদের মনে একটা ভয় তৈরী করা যে, তোমাদের পরিণতি এরকম হতে পারে।“
প্রত্যেকটা হামলায় ঘটনায় ইরান সরকার ইসরাইল এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের উপর দোষারোপ করে। খেয়াল করে দেখবেন প্রত্যেকটা হামলাই একটা মডেল অনুসরণ করে চালানো হয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে ইসরাইল সরাসরি মন্তব্য করে না কখনো। ইসরাইলের এক সাংবাদিক রোনেন বার্গম্যান বলেন ,” মোসাদের এরকম গুপ্ত হত্যা চালানোর পুরোনো অভ্যাস রয়েছে। তারা মূলত দুটি উদ্দেশ্যে এই হামলা গুলো চালায়, প্রথমত মানুষদেরকে সেই কাজ না করার জন্য একটা হুমকি দেয়া দ্বিতীয়ত বাকি যারা সেই কাজের সাথে জড়িত তাদের মনে একটা ভয় তৈরী করা যে, তোমাদের পরিণতি এরকম হইতে পারে।“ ইসরাইলের সাবেক মিলিটারি চিফ অফ স্টাফ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল বেনি গ্যাটজ বলেন, "পরমাণু কর্মসূচি অব্যাহত রাখা এবং এর গতি ঠিক রাখার জন্য ২০১২ সাল ইরানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অভ্যন্তরীণ রাজনীতির পালাবদল এবং বর্হিবিশ্বের চাপের জন্য ইরানে এরকম ‘অপ্রাকৃতিক ঘটনা’গুলো ঘটছে।“ প্রত্যেক হামলার পরই ইরান দৃপ্তকন্ঠে নিজেদের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়। মাজিদ শাহরিয়ার হত্যার দিনই চালানো আরেক হামলায় বেঁচে যাওয়া বিজ্ঞানী আব্বাসীকে পরমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ইরানে এই নিহত বিজ্ঞানীদেরকে শহীদ মর্যাদা দেয়া হয়েছে। পরমাণু বিজ্ঞানীরা নিজেদের মেধা দিয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করে, কিন্তু এই কাজ করার জন্য ইরানের বিজ্ঞানীদের আর কত মূল্য দিতে হবে সেটা কেউ জানে না।
" পরমাণু কর্মসূচি অব্যাহত রাখা এবং এর গতি ঠিক রাখার জন্য ২০১২ সাল ইরানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন, অভ্যন্তরীন রাজনীতির পালাবদল এবং বর্হি বিশ্বের চাপ এর জন্য ইরানে এরকম ‘অপ্রাকৃতিক ঘটনা’ গুলো ঘটছে।“
তথ্যসূত্র
- https://www.nytimes.com/2010/01/13/world/middleeast/13iran.html
- https://www.bbc.com/news/world-middle-east-12191203
- https://www.nytimes.com/2010/11/30/world/middleeast/30tehran.html
- https://www.nytimes.com/2011/07/24/world/middleeast/24iran.html
- https://www.bbc.com/news/world-middle-east-11860928
- https://www.aljazeera.com/news/2012/1/12/iran-nuclear-scientist-killed-by-car-bomb
- https://www.nytimes.com/2011/07/24/world/middleeast/24iran.html
- https://www.aljazeera.com/news/2011/7/24/iranian-nuclear-scientist-shot-dead-in-tehran
- https://www.bbc.com/news/world-middle-east-16501566