ফিচার
আকাশ জয়ের স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পর মানুষের দৃষ্টি ছিল মহাকাশে। পৃথিবী ছাড়িয়ে অসীম মহাশুন্যে ডানা মেলার জন্য বিজ্ঞানীরা লিপ্ত হয়েছিলেন কঠোর গবেষণায়। রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে, বিশেষত তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের অংশ হিসেবে মহাকাশে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠায় ছিল প্রতিযোগিতার মুখোমুখি।
লোকটার নাম আসওয়াদ ইবনে আবদুল আছাদ মাখযুমি। দুর্বৃত্ত এবং অসচ্চরিত্রের লোক হিসেবে তাকে চেনে সবাই। কুরাইশদের পক্ষ থেকে সে ময়দানে বেরিয়ে এসে ঘোষণা দিলো, আমি আল্লাহর সাথে ওয়াদা করছি, ওদের জলাশয়ের পানি আমি পান করেই ছাড়বো। যদি তা না পারি, তবে সেই হাউজকে ধ্বংস বা তার জন্য জীবন দিয়ে দেবো। আসওয়াদকে ঘায়েল করতে প্রতিপক্ষ অর্থাৎ রাসূল (সাঃ) এর সাহাবীদের পক্ষ থেকে এগিয়ে এলেন হযরত হামযা ইবনে আবদুল মোত্তালেব। দুজনের দেখা হলো জলাশয়ের কাছেই। চরম আঘাতটা প্রথম হানলেন হযরত হামযা (রাঃ) - ই।
রাজনীতিতে একটি কথা প্রচলিত আছে, “কেউ যদি রাজায় রাজায় যুদ্ধ চায়, তাহলে রাজপুত্রদের সরিয়ে ফেলতে হবে”। আপনারা ভাবছেন তাহলে ইরানের রাজপুত্র কারা? আজকের আয়োজনে আমরা ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের রাজপুত্র হিসেবে আখ্যায়িত করছি। ইরানের পরমাণু কর্মসূচির একদম মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে এই পরমাণু বিজ্ঞানীরা।
পটোটো চিপস সময় অসময়ের দেয়াল পেরিয়ে ভালো লাগার এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে সারাবিশ্বেই। পটেটো চিপস তৈরি করতে আলুকে পাতলা টুকরো করা হয়, তেলে তাড়াতাড়ি ভাজা হয় এবং তারপরে লবণ ও আনুষঙ্গিক মশলা দিয়ে সুস্বাদু করে তোলা হয়। কিন্তু জেনে হয়ত আপনি অবাকই হবেন, এই পটেটো চিপসের প্রকৃত উদ্ভাবক কে সেটি আজও অজানাই রয়ে গেছে।
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ তার অদম্য ইচ্ছা শক্তি নিয়ে অজানাকে জানার আশায়, নিত্যনতুন আবিষ্কারের নেশায় কত কিছুই না আবিষ্কার করেছে। পাখিরা মুক্ত মনে আকাশে উড়ে ছুটে যায় ডানা মেলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায়। মানুষের কৌতূহলী মনও আকাশে ওড়ার স্বপ্ন দেখতে লাগলাে। তারপর নানা চড়াই উতরাই পার করে মানুষ উড়ােজাহাজ আবিষ্কার করল। কিন্তু স্রষ্টার সৃষ্টি এই পৃথিবীর সবকিছুই মানব জাতিকে মুগ্ধ করে।
বর্তমান সময়ে এসে সিম বা 'সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল' চিপের সঙ্গে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। ফোন ব্যবহার করছেন কিন্তু সিম চেনেন না এমন লোক পাওয়া দুষ্কর। সাধারণ অর্থে সিম (SIM) একটি চিপযুক্ত প্লাস্টিক কার্ড যা মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা হয়। এই চিপের মূল কাজ হলো বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করা। এছাড়াও ফোনে কল, মেসেজ পাঠানোর মতো সুবিধা পাওয়া যায় সিমের মাধ্যমে। সিমের সর্বশেষ সুবিধা কিংবা সংযোজন বলা চলে ইন্টারনেট সুবিধাকে।
দেশজ মোট উৎপাদন তথা জিডিপির দিক থেকে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াকেও পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ। কানাডার অনলাইন প্রকাশনা সংস্থা ‘ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট’ ২৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এতথ্য প্রকাশ করা হয়।
বর্তমান বিশ্বে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ঔষধের চাহিদা। তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীতে ঔষধ শিল্পের প্রসার ঘটেছে ব্যাপকহারে। প্রতিদিন পৃথিবীর সকল দেশে হাজার হাজার ডাক্তার কোটি কোটি ডোজ ঔষধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। মূলত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন, উচ্চ ফলনশীল খাবারদাবার গ্রহণের ফলে উচ্চ রক্তচাপ, শ্বাসকষ্ট, থাইরয়েড, ডায়াবেটিকস সহ নানারকম রোগ এখন মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী। আর এই কারণেই ঔষধ সেবনের প্রবণতা বেড়েছে কয়েকশো গুণ।
তুষারঝড়ে যুক্তরাষ্ট্রে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তুষারঝড় সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির মন্টানা অঙ্গরাজ্যের অবস্থা এতটাই হিমশীতল যে, বাতাসে গরম পানি ছুড়লে মুহূর্তেই সেটা তুষারে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। একটি টুইট ভিডিওতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি বাতাসে গরম পানি ছুড়ছেন। আর মুহূর্তেই সেটা তুষারে পরিণত হচ্ছে।
আপনার আশেপাশেই হয়তো দেখবেন এমন কোনো বন্ধু আছে যে হয়তো গুনগুন করে গান গাইতে পারে, পারে গিটারে সুর তুলতে। সেই পারাতে হয়তো ঘাটতি আছে, ভুল হয় সুর, ভুল হয় তালও। কিন্তু সঠিক প্রশিক্ষণ পেলে সেও একদিন গানের সুর-তাল-লয় এর সঠিক ব্যবহার করতে পারবে। এই যে প্রথাগত জীবনের বাইরে আমরা সকলেই কমবেশি বাড়তি কিছু বিষয়ে আগ্রহী হয়ে উঠি, চাই সে বিষয়ে আরও দক্ষ হয়ে উঠতে, এটাই আসলে স্কিল ডেভেলপমেন্ট। সোজা বাংলায় যাকে বলে দক্ষতা উন্নয়ন। বর্তমান দুনিয়ায় এই বিষয়টিকেই দেখা হচ্ছে বেশ গুরুত্বের সাথে।
সারোগেসি এমন এক ধরনের পদ্ধতি যেখানে সন্তান জন্মদানের জন্য গর্ভ ভাড়া নেওয়া হয়। এ পদ্ধতিতে একজন নারী তার নিজের গর্ভে অন্যের সন্তান বড় করেন ও জন্ম দেন। গর্ভধারণের কাজটি যে নারী করেন তাকে ‘সারোগেট মাদার’ বা ‘সারোগেট মা’ বলা হয়। বর্তমান বিশ্বে 'সারোগেসি' খুব প্রচলিত একটি শব্দ। আর এই শব্দটিকে জনসাধারণের মাঝে পরিচয় করিয়েছেন বিশ্বজুড়ে খ্যাতিমান তারকারা।
আমরা এরকম রিপোর্ট দেখতে পাই যেখানে ঢাকা শহরকে প্রবাসীদের বসবাসের জন্য এশিয়ার সবথেকে ব্যয়বহুল শহরের কাতারে ফেলা হয়। এমন কি বসবাসের জন্য ব্যয়ের দিক থেকে দুবাইও নাকি ঢাকার পেছনে। আসলে কতটুকু সত্য এই তথ্য? আসলে বসবাসের জন্য ঢাকা শহর ব্যয়বহুল নয়। তবে আপনি যদি নিউ ইয়র্কের স্টাইলে বসবাস করতে চান তাহলে ঢাকা অন্যান্য শহরের থেকে অনেক বেশি ব্যয়বহুল। এখানে বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নেই। একটু ঘেটে দেখলেই আমরা আসল ঘটনা বুঝতে পারবো।
যুলকারনাইন ছিলেন একজন ন্যায়পরায়ণ ও সৎ বাদশাহ, তিনি পশ্চিম থেকে পূর্ব পর্যন্ত সফর করেছিলেন। এ সফরের কথা কোরআনেও উল্লেখ করা হয়েছে। তার শেষ সফরে তিনি দুই পর্বতের মাঝে এক জনগোষ্ঠীকে খুঁজে পেলেন। তারা তার কাছে ইয়াজুজ ও মাজুজের হাত থেকে রক্ষা পেতে একটি দেওয়াল নির্মাণের আবেদন জানালো। যুলকারনাইন কাজটি করে দিতে সম্মত হলেন।
এখন পর্যন্ত দেশের জাতীয় দৈনিকের তথ্য এবং ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে এক মাসে ১২ কিশোর-তরুণের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও ফুটবল নিয়ে তর্ক-বিতর্কের জেরে বিভিন্ন জেলায় সংঘর্ষে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন অন্তত ২৭ জন। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা নিয়ে তর্ক-বিতর্কের জেরে দুটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে গত শুক্রবার রাতে ব্রাজিল বনাম ক্রোয়েশিয়ার মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের পর।
মরোক্কোর ভৌগলিক অবস্থান আটলান্টিক মহাসাগর তীরে যার উত্তরে ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর সংযোগকারী জিব্রাল্টার প্রণালী অবস্থিত। এছাড়াও দেশটির উত্তরে স্পেনের জলসীমা, পূর্বে আলজেরিয়া এবং দক্ষিণে পশ্চিম সাহারা অবস্থিত। ১৯৫৬ সালে মরক্কো ফরাসি উপনিবেশ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। সুলতান দ্বিতীয় হাসান সিংহাসনে বসেন ১৯৬১ সালে এবং ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত শাসনকার্য চালান। ১৯৯৯ সালে বাদশা ষষ্ঠ মুহাম্মদ ক্ষমতায় আসীন হন। দেশটি মুসলিমদের শাসনে চলে আসে।