বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান | Ridmik News
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বাঙালির মুক্তির সনদ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ
৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে বাঙালির মুক্তির সনদ বলা হয়। কেননা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ ও ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা মূলত একই সূত্রে গাঁথা। যদিও বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। ৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীনতা আন্দোলনে বিরাট ভূমিকা রাখে এবং অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু
সাতচল্লিশে দেশবিভাগের এক বছরের মধ্যেই বাঙালি জাতি ভাষার স্বাধিকার আন্দোলনে নেমেছিল। বায়ান্ন সালে মাতৃভাষার অধিকার ও মর্যাদা সংরক্ষণের জন্য এ জাতির বীরসন্তানেরা জীবন উৎসর্গ করেছিল। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় মহান মুক্তিসংগ্রামে অবতীর্ণ হয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই জাতির প্রকৃত ভিত্তিসূত্র বাংলা ভাষা।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানালেন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান্তিয়াগো ক্যাফিয়েরো। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনের সময় তিনি এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
'বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগারে ফাঁসির হুকুম দেয়া হয়'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ২৬ মার্চ গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানি এক কারাগারে বন্দি করে রেখেছিল। তাকে শুধু বন্দী করেই রাখা হয়নি, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে তাকে ফাঁসির হুকুম দেয়া হয়েছিল। জেলাখানার পাশে কবরও তৈরি করা হয়েছিল।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ। এই দিবস উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
কেমন কেটেছে বঙ্গবন্ধুর ৪ হাজার ৬৮২ দিনের কারাজীবন?
ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রাম দিয়ে শুরুর পর বাংলাদেশের স্বাধীনতা আনা পর্যন্ত ৫৪ বছরের জীবনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চার হাজার ৬৮২ দিন কারাগারে ছিলেন, যা তাঁর মোট জীবনের সিকিভাগ। অর্থাৎ সারা জীবনের এক-চতুর্থাংশ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে।
শোকাবহ জেলহত্যা দিবস আজ
আজ জেলহত্যা দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী বাংলাদেশের প্রথম সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এর ঠিক আড়াই মাস আগে ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে খুনি মোশতাকচক্র।
'সব শিশুর মাঝে আজও রাসেলকে খুঁজে ফিরি'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘শেখ রাসেল আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। বাংলাদেশে সব শিশুর মধ্যে আজও আমি রাসেলকে খুঁজে ফিরি।' ‘শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন’ ও ‘শেখ রাসেল দিবস’ উপলক্ষে সোমবার (১৭ অক্টোবর) এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন। বাণীতে তিনি গভীর ভালোবাসা ও পরম মমতায় রাসেলকে স্মরণ এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
শেখ রেহানার জন্মদিন আজ
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার ৬৭তম জন্মদিন আজ সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর)। ১৯৫৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রণ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধু আলোর দিশারী হয়ে জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, শারীরিকভাবে হত্যা করা সম্ভব হলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ও নীতিকে খুনিরা হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু আজও  আলোর দিশারী হয়ে জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন। সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে স্মারকগ্রন্থ 'আমি তোমাদেরই লোক'-এর মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা শুধু একজন ব্যক্তিকে হত্যা নয়, একটি আদর্শকে  হত্যার অপচেষ্টা ছিল। খুনিরা মনে করেছিল শেখ মুজিবকে সপরিবারে  হত্যা করলে এ দেশে তার নাম-নিশানা বলতে কিছু থাকবে না। তার নাম নেয়ার জন্যও কেউ থাকবে না। কিন্তু আজ সারা বাংলায় বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব বিদ্যমান। টুঙ্গিপাড়ায় শুয়ে যেন বঙ্গবন্ধু জাতিকে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন।  এতে প্রমাণ হয় জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে মৃত বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি শক্তিশালী। তিনি মরেও অমর। তিনি চিরঞ্জীব।
'শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হবে'
পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। শোকের মাসে শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (৩১ আগস্ট) শরীয়তপুরের নড়িয়ায় উপজেলা ও পৌরসভা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপমন্ত্রী শামীম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে সারাজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন ছিল তার। তাই আমাদের সবার দায়িত্ব হবে জ্ঞান-গরিমায় সমৃদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজকে সম্পূর্ণ করে বাংলাদেশকে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা।
'একটি ষড়যন্ত্রে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে'
১৯৭৫ সালের একটি ষড়যন্ত্রে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভুলুণ্ঠিত করা হয়েছিল। বাংলাদেশের ভবিষ্যতকে বদলে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। খুনিদের পুরস্কৃত করা হয়েছিল। আইনের শাসনকে ধ্বংস করা হয়েছিল। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ ২১ বছর এদেশকে অন্ধকারে রেখেছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বুধবার (৩১ আগস্ট) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ মুসলিম নিকাহ রেজিস্ট্রার সমিতি এ সভার আয়োজন করে। আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনও ক্ষমতার লোভে রাজনীতি করেননি। তিনি মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়ে দলকে সংগঠিত করেছিলেন। দেশের আনাচে-কানাচে গিয়ে দেশের মানুষকে তাদের অধিকার ও স্বাধিকার সম্পর্কে সচেতন করেছেন এবং জনগণকে সংগঠিত করে দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘শ্রেষ্ঠতম’ শিক্ষার্থী: উপাচার্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্বিত শিক্ষার্থী, শ্রেষ্ঠতম শিক্ষার্থী। সোমবার (২৯ আগস্ট) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউট (আইবিএ) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন হলো, একটি মানবতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক, উদারনৈতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ। বঙ্গবন্ধু উদার, অসাম্প্রদায়িক, মানবতাবাদী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নত সমাজ বিনির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গবেষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে। জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের অসাধারণ উপায় হিসেবে এ পন্থা (উদ্ভাবন ও গবেষণা) অবলম্বন করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।'
'দেশীয় ও বিদেশী চক্র সুপরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে'
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, দেশীয় ও বিদেশী চক্র একত্রিত হয়ে সুপরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছিলেন। এটাই ছিল প্রতিপক্ষের দৃষ্টিতে অন্যায়। যেদিন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় সেদিন ও তার পরদিন দুটি রাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। তারা বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু পর্যন্ত বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-এর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে শোকাবহ আগস্ট উপলক্ষ্যে বরিশাল বিভাগ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত 'বঙ্গবন্ধু: বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা ও শোকসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বাঙালির ইতিহাস ও ঐতিহ্য থেকে দেখা যায়, বাংলা ভাষাভাষীরা একটা সময় ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে ছিল না। তারা বিভিন্নভাবে বিভক্ত ছিল। বঙ্গবন্ধু বাঙালিদের একটি প্লাটফর্মে আনতে চেয়েছিলেন। সেটার নামকরণ করা হয়েছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ। বাঙালিদের জাতীয়তা বোধে উদ্বুদ্ধ করে বাঙালি জাতীয়তাবাদ সৃষ্টির পদক্ষেপ নিয়ে সফল হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।
'অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভূ বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ লালন করতে হবে'
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভূ বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ লালন করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী ও জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষক জিয়াউর রহমান, এরশাদ এবং খালেদা জিয়ার ধারাবাহিকতায় যারা ছিল তাদের উত্তরসূরিরা দুষ্ট। সে দুষ্টদের দমন করতে হবে। আর এ দেশে শিষ্ট হচ্ছে অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভু বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ এবং তা বাস্তবায়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত শেখ হাসিনা। তাদের লালন করতে হবে। তাহলেই দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন হবে। বুধবার (২৪ আগস্ট) পিরোজপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর '৭১-এর অসুর শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। জিয়াউর রহমান-এরশাদ-খালেদা জিয়া ধারাবাহিকভাবে সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। তারা স্বাধীনতাবিরোধীদের পৃষ্ঠপোষক। তারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংস করার পৃষ্ঠপোষক। তারা যাতে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সেক্ষেত্রে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। শ ম রেজাউল করিম আরও বলেন, কোন ধর্মের মৌলিক কথা খারাপ না। সব ধর্মের মৌলিক কথা শান্তির পক্ষে, সম্প্রীতির পক্ষে।