ইসলাম | Ridmik News
ইসলাম
জুমার দিন বিশেষ যে আমল করতেন রাসুল সা.
জুমাবার সপ্তাহের ঈদের দিন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মুমিনের জন্য জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন।’ (ইবনে মাজাহ: ১০৯৮) এ দিনকে শ্রেষ্ঠ দিন বলে অবহিত করেছেন তিনি।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আজ
আজ বৃহস্পতিবার (১২ রবিউল আউয়াল) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে ৫৭০ সালের এই দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে হযরত মুহম্মদ (সা.) এর আবির্ভাব ঘটে।
সপ্তাহে জুমার দিন শ্রেষ্ঠ হওয়ার কারণ
জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। ইসলামে এ দিনটির মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক। ফজিলতের কারণে জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়ে থাকে। জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থগুলোতে একাধিক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেছেন,
জুমার দিনের যেসব আমলে এক সপ্তাহের গুনাহ মাফ
জুমাবার মুসলমানদের কাছে একটি কাঙ্ক্ষিত দিন। সৃষ্টিজগতের শুরু থেকে দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সুরা আছে। সুরা জুমায় আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ!
জুমার দিনের যেসব গুরুত্বপূর্ণ আমল করতে হয়
জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। ইসলামে এ দিনটির মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক। ফজিলতের কারণে জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়ে থাকে। জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থগুলোতে একাধিক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেছেন,
দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে যেসব নির্দেশনা দিয়েছেন নবী (সা.)
বিবাহ নারী-পুরুষের মধ্যে যেমন পরিবার সৃষ্টিতে অবদান রাখে; তেমনি দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের মধ্যে প্রেম-ভালোবাসা অনুরাগ সৃষ্টি করে এবং মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপন ও শান্তি সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করে। পারিবারিক জীবনে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সম্পূরক। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘তারা (স্ত্রীরা) তোমাদের পোশাক এবং তোমরা) তাদের পোশাক’। (বাকারা:১৮৭)
হেফাজতে ইসলামের নতুন কমিটি ঘোষণা, নেই মামুনুল হক
২০২ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সংগঠনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত কমিটিতে বাদ পড়া অনেকে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। তবে, হেফাজতের আলোচিত-সমালোচিত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে নতুন কমিটিতে রাখা হয়নি।
যে ৫ কারণে বাড়ে রিজিক
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ভূপৃষ্ঠে বিচরণকারী সবার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহরই। তিনি এদের স্থায়ী ও অস্থায়ী অবস্থিতি সম্বন্ধে অবহিত; সুস্পষ্ট কিতাবে (জীবনধারণের) সব কিছুই লিপিবদ্ধ আছে। কোনো প্রাণী তার জন্য বরাদ্দকৃত রিজিক পূর্ণরূপে গ্রহণ না করে কখনোই মৃত্যুবরণ করবে না। যদিও রিজিক লাভ করাটা বিলম্ব হয়। সুতরাং আল্লাহকে ভয় করো ও ভারসাম্যপূর্ণ পন্থায় রিজিক তালাশ করো। যা শরিয়তে হালাল, তা গ্রহণ করো। হারাম পরিত্যাগ করো। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২১৪৪)
যে ৬ কারণে কমে যায় মানুষের রিজিক
আল্লাহ–তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘তুমি বলো! নিশ্চয় আমার রব যাকে ইচ্ছা তার রিজিক সম্প্রসারিত করে দেন আর যাকে ইচ্ছা তার রিজিক সংকুচিত করে দেন, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না।’ (সুরা সাবা, আয়াত: ৩৬) পবিত্র কোরআন ও হাদিস থেকে জানা যায়, বেশ কিছু কাজে মানুষের রিজিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থাৎ রিজিকে বারাকাহ কমে যায়। কাজগুলো হলো:
বাংলাদেশি ওমরাহযাত্রীদের জন্য সুসংবাদ দিল সৌদি
বাংলাদেশি ওমরাহযাত্রীদের জন্য নুসুক প্ল্যাটফর্ম চালু করতে চলেছে সৌদি আরব। আগামী বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশিদের জন্য এই প্ল্যাটফর্মটি চালু করবে দেশটি।
‘নারী কিসে আটকায়’,বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
শুক্রবার নারায়ণগঞ্জ চিটাগাং রোড ভূমিপল্লী আবাসন জামে মসজিদে জুমার পর এক মুসল্লির পক্ষ থেকে শায়খ আহমাদুল্লাহর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘নারীরা নাকি কিছুতেই আটকায় না, ইসলামে নারীদের আটকানোর আদৌ কোনো জায়গা কি আছে?’
মনের সুখ লাভ ও বিপদ থেকে নিরাপদ থাকার দোয়া
মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ অবধারিত। আমরা যাপিত জীবনে কীভাবে সুখ লাভ করবো এবং বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকবো, সে বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম।
কুষ্টিয়ায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন একই পরিবারের ৭ জন
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সনাতন ধর্ম ছেড়ে একটি পরিবারের সাত সদস্য ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। তারা উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বাজুডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। উপজেলার বাজুডাঙ্গা গ্রামের কানু চন্দ্র দাস, তার ছেলে নবকুমার দাস তাদের স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
ইসলামের দৃষ্টিতে পরকীয়ার শাস্তি কেমন!
ইসলাম নারী-পুরুষের অবৈধ সম্পর্ক কঠোরভাবে নিষেধ করেছে। ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ককে জেনা বলা হয়। এ জন্য যে সব কাজ জেনার প্ররোচনা দেয় সেগুলোও ইসলাম কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে।
আশুরার প্রধান আমল ও ফজিলত
মহান আল্লাহ হিজরি সনের যে চারটি মাসকে সম্মানিত করেছেন। তার মধ্যে মহররম হলো অন্যতম। বাকিগুলো হলো- জিলকদ, জিলহজ ও সফর। আশুরা শব্দের অর্থ দশম। তাই মহররম মাসের দশম দিনকে আশুরা বলা হয়।